proyojon Wellcome to my Blog

Ads

undefined
undefined

আপনি কি আপনার Windows XP তে Windows 7 এর থিম ব্যাবহার করতে চান? আমি কোন সমস্যা ছাড়াই আমার এক্সপিতে ব্যবহার করছি Windows 7 এর থিম। আপনিও ব্যাবহার করতে পারেন আমার মতো। Windows 7 আসার আগেই তার থিম ব্যাবহার করে কিছুটা আমেজ নিয়ে নিন। আপনারাও এই মজাটি নিতে পারেন সম্পূর্ন ফ্রিতে। Windows7 এর থিম ব্যাবহার করতে হলে আপনাকে যা করতে হবে তা নিচে উল্লেখ করা হল।

প্রথমে এই লিংক থেকে জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন। জিপ ফাইলটি আনজিপ করে Uxtheme Multi-patcher 6 ইনস্টল করুন। আপনার পিসিতে উইন্ডোজের ফাইল প্রটেশন এরর দেবে এবং রিপেয়ার করতে বলবে আপনি তা Cancel করে দিন এবং কম্পিউটার একবার রিস্টার্ট হবে। এরপর আনজিপ করা ফোল্ডার থেকে seven নামের ফোল্ডারটিকে কপি করে C:\windows এ গিয়ে resources ফোল্ডারটি ওপেন করে themes নামের ফোল্ডারটিতে পেস্ট করুন। এখন seven ফোল্ডারে গিয়ে seven নামে একটি থিম ফাইল দেখতে পাবেন সেই থিমটির ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করে OK ক্লিক করুন। একটু পরে দেখবেন হয়ে গেল Windows 7 এর থিম। এবার আনজিপ করা ফোল্ডারে একটা ওয়ালপেপার আছে সেটা সেট করুন। কাজ শেষ। মজার ব্যাপার হল এই থিমটি উইন্ডোজের ডিফল্ট থিমগুলোর চাইতে হালকা তাই পিসি ব্যবহার করার সময় হালকা অনুভব করবেন
undefined
undefined

উইন্ডোজ এক্সপিকে ভিসতার মত লুক দেয়ার জন্য অনেক সফটওয়্যার আছে। এ সব সফটওয়্যার এর মধ্যে ভিসতা ট্রান্সফরমেশন প্যাক সফটওয়্যারটি আমার মতে সেরা। ২৭ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি সমস্ত আইকন, লগ অন/লগ অফ ছবি, থিম ইত্যাদি ভিসতার মত করে ফেলে। কিছুদিন হল বের হয়েছে এর নতুন ভার্সন Vista Transformation Pack v8.0.1।

এটি চালাতে সর্বনিম্ন ৫১২ এমবি মেমোরী প্রয়োজন। এর ডাউনলোড ঠিকানা।

undefined
undefined

উইন্ডোজ এক্সপির বোরিং থিম ভাল লাগছে না। ঠিক আছে বদলে ফেলুন। আর এর জন্য আপনাকে কোন খরচও করতে হবে না। আবার এর জন্য কোন সফটওয়্যার ও ইনষ্টল করতে হবে না (ফলে আপনার কম্পিউটারের স্পিডও কমে যাবে না)। আপনি এটা নিজেই করতে পারেন আর যখন এটা করা শেষ হবে তখন আপনার কম্পিউটার নিশ্চিতভাবেই ভিসতার মত লাগবে।

১। এক্সপি থিম চেঞ্জ করুন :

থিম চেন্জ করার জন্য আমার আগের লেখাটি দেখুন

এখন আপনাকে কিছু ডাউনলোড করতে হবে।

অনেক সুন্দর সুন্দর থিমস আছে এবং তারা দেখতে প্রায় ভিসতার মত। আপনি সফটওয়্যার এবং উইন্ডোজ ব্লাইন্ড থিম ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু আপনার কম্পিউটার যদি শক্তিশালী না হয় তাহলে কম্পিউটারের অবস্থা জগাখিচুড়ি হয়ে যাবে। ওয়েবসাইটে ঘুরতে ঘুরতে আমি একটা ফোরাম পেয়েছি যেখানে উইন্ডোজ ভিসতার মত দেখতে কিছু থিম এর লিংক দেয়া হয়েছে। এখানে ক্লিক করে ফোরামের কমেন্টস সেকশনে যান এবং থিমগুলো ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড করা হলে আনজিপ করুন এবং C://Windows/Resources/Themes এ কপি করুন।

আর এভাবেই আপনি আপনার কম্পিউটারের থিমকে ভিসতা থিম করে ফেললেন।

২। ওয়ালপেপার চেঞ্জ :

ভিসতার প্রচুর ওয়ালপেপার আছে। থিমের সাথেও একটি করে ওয়ালপেপার সাধারনত দিয়ে দেয়া হয়। এছাড়াও WinMatrix’s great post for Vista Wallpaper এ ট্রাই করতে পারেন। এছাড়া Google এ সার্চ করতে পারেন। এখানে ক্লিক করুন আরেকটি ভাল ওয়েবসাইট পাবেন।

৩। ফায়ারফক্সে ভিসতা থিম :

ফায়ারফক্স বিশ্বের সেরা একটি ওয়েব ব্রাউজার। এতে ও ভিসতা থিম ইনষ্টল করা যায়। Vista-aero এবং myFireFox খুবই জনপ্রিয়।

৪। কারসর চেঞ্জ করুন :

Aero cursor pack ডাউনলোড করুন। আপনার মাউস এর কার্সর পুরোপুরি ভিসতার মত হয়ে যাবে।

৫। ভিসতা এক্সপ্লোরার :

ভিসতা এক্সপ্লোরার আপনার উইন্ডোকে ট্রান্সপারেন্ট করবে। এটি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারকেও ট্রান্পারেন্ট করবে।

আপনি আসল ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৭ ও ডাউনলোড করতে পারেন।

চলবে.......

undefined
undefined

উইন্ডোজ এক্সপির ডিফল্ট ব্লু থিমটা দেখতে দেখতে আর ভাল লাগছে না? তাহলে আপনার জন্য এই লেখা। উইন্ডোজ এক্সপিতে সাধারনভাবে থার্ড পার্টি থিম ব্যবহার করা যায় না। কিছু কিছু সফটওয়্যার দিয়ে এই কাজটি করা যায়। কিন্তু বেশির ভাগ সফটওয়্যারই ফ্রী না। আবার অনেক সফটওয়্যার আছে বেশি পরিমানে সিস্টেম রিসোর্স দখল করে নেয় ফলে পিসি অনেক স্লো হয়ে যায়। উইন্ডোজ এক্সপিতে থিম ম্যানেজ করে uxtheme.dll ফাইলটি। আমি যে পদ্ধতির কথা বলছি এতে uxtheme.dll ফাইলকেই মডিফাই করে দেওয়া হয় ফলে এটি যে কোন থার্ড পার্টি থিম সাপোর্ট করে। এখান থেকে
UXTheme-MultiPatcher টি ডাউনলোড করুন। রান করে ইনস্ট্রাকশন অনুযায়ী সেটাপ করুন(চিন্তার কিছু নেই খুবই সহজ)। পিসি রিস্টার্ট হবে।

এবার নিচের ওয়েবসাইটগুলো থেকে পছন্দমত থিম ডাউনলোড করুন।

Deviant Art
Wincustomize
themexp.org
WinMatrix



ডাউনলোড হয়ে গেলে ফাইলটি আনজিপ করে পুরো ফোল্ডারটি(কোন রিডমি ফাইল থাকলে তা আগে পড়ে নিন) C:\WINDOWS\Resources\Themes লোকেশনে পেস্ট করুন। এবার ডেস্কটপে রাইটমাউস ক্লিক করে properties–> appearances tab–> Windows and buttons থেকে আপনার পছন্দের থিমটি সিলেক্ট করে এপ্লাই দিন। দেখুন আপনার উইন্ডোজের অন্য চেহারা।
undefined
undefined
Command prompt এর সাহায্য আপনি খুব সহজেই Fat, Fat32 থেকে NTFS এ কনভার্ট করতে পারবেন। এবং তা কোন রকম ডাটা নষ্ট না করেই। Win key চেপে Run ডায়লগ বক্স আসলে টাইপ করুন CMD ওপেন হবে command prompt। এবার নিচের কমান্ডের মত করে লিখুন:

Convert drive_ letter: /fs:ntfs

এখানে drive_ letter এর স্থলে যে ড্রাইভটিকে করবেন তা বসবে। যেমন আপনি D ড্রাইভকে কনভার্ট করতে চাইছেন তাহলে কমান্ড লিখবেন:
Convert D: /fs:ntfs

কনভার্শন প্রসেস শুরু হবে শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
undefined
undefined

আমার এক ভাই মোবাইল কোম্পানীর কাস্টমার ম্যানেজার। একদিন তিনি একটা সমস্যার কথা জানালেন তার টাস্কবারে একসাথে প্রায় ২৫টার উপর প্রোগ্রাম অন অবস্থায় থাকে। কিন্তু এর ভেতর বেশী কাজে লাগে হাতে গোনা ৫-৭টা প্রোগ্রাম। যেমন কল হিস্টোরি, আমার টিউন ইত্যাদি। কিন্তু একেক প্রোগ্রাম একেক সময় চালু করায় হয়তো একটা প্রথমে, নয়তো ৭-৮টা অকেজো প্রোগ্রামের শেষে আরেকটা। ফলে সমস্যা হলে প্রথমে খোঁজাখুঁজি করতে করতে অস্থির। তার উপর কাস্টমারের সাথে প্রতিদিন ৬-৭ ঘন্টা কথা বলা কত ঝামেলা কষ্টের! ভাই বলল, তোর কাছে কি কোন সফটওয়্যার আছে যা দিয়ে আমার প্রয়োজনীয় ৫-৭টা সফটওয়্যারগুলোকে আমি একপাশে আনতে পারি। এই রকম কোন কমান্ড আমি পারি কিনা বুঝতে পারছিলাম না। কিন্তু গত পরশু একটা সাইটে এই রকম একটা সফটওয়্যার পেলাম। এটি ইন্সটল করার পর আপনি আপনার প্রোগ্রামগুলোকে মাউস পয়েন্টার দিয়ে সহজেই একে একে ইচ্ছেমত সাজাতে পারবেন। শুধুমাত্র চালু করা প্রোগ্রামই না, আপনি আপনার স্টার্টআপ আইকনগুলোকে আগে পরে আনা নেওয়া করতে পারেন। সফটওয়্যারটির নাম হল Taskbar Shuffle। এবং এটি ফ্রিওয়্যার।

ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে।
undefined
undefined

আমার মনে হয় যারা নোকিয়া ব্যবহার করে সবাই কম বেশি snake গেমস খেলেছেন। যারা চিটকোড টি জানেন তারা বাদে কেউ মনে হয় না চার/পাঁচ হাঁজারের বেশি করেছেন। যা হোক দেখি এবার কত করতে পারেন।


চিটকোড:
০১. প্রথমে আপনার মোবাইল থেকে snake গেমসে যান
০২. এরপর গেম টাইপে গিয়ে campaign সিলেক্ট করুন নিউ গেম সিলেক্ট করুন
০৩. box ভিতরের খেলা শেষ হলে যখন tunnel যাবে সাথে সাথে ব্যাক দিয়ে অপশনে ফিরেআসুন
০৪. এরপর আবার গেম টাইপে গিয়ে campaign সিলেক্ট করুন
০৫. তারপর ব্যাক দিয়ে গেমসের মেনুতে ফিরে আসুন
০৬. এবার আবার snake গেমসে যান এবং continue এ গিয়ে দেখুন আপনার স্কোর যা তাই আছে শুধু আপনার সাপ ছোট হয়ে গেছে।

তো এবার চেষ্টা করে দখুন তো হয় কিনা?
undefined
undefined

আমার মনে হয় যারা নোকিয়া ব্যবহার করে সবাই কম বেশি snake গেমস খেলেছেন। যারা চিটকোড টি জানেন তারা বাদে কেউ মনে হয় না চার/পাঁচ হাঁজারের বেশি করেছেন। যা হোক দেখি এবার কত করতে পারেন।


চিটকোড:
০১. প্রথমে আপনার মোবাইল থেকে snake গেমসে যান
০২. এরপর গেম টাইপে গিয়ে campaign সিলেক্ট করুন নিউ গেম সিলেক্ট করুন
০৩. box ভিতরের খেলা শেষ হলে যখন tunnel যাবে সাথে সাথে ব্যাক দিয়ে অপশনে ফিরেআসুন
০৪. এরপর আবার গেম টাইপে গিয়ে campaign সিলেক্ট করুন
০৫. তারপর ব্যাক দিয়ে গেমসের মেনুতে ফিরে আসুন
০৬. এবার আবার snake গেমসে যান এবং continue এ গিয়ে দেখুন আপনার স্কোর যা তাই আছে শুধু আপনার সাপ ছোট হয়ে গেছে।

তো এবার চেষ্টা করে দখুন তো হয় কিনা?
undefined
undefined
অনেকের কাছেই ফন্ট ইনস্টল করা অনেক ঝামেলার কাজ মনে হয়। আজ আমি আপনাদের একটি টিপস দেব যার মাধ্যমে খুব সহজেই ফন্ট ইনস্টল করতে পারবেন। আপনার যে ড্রাইভে Windows XP ইনস্টল করা আছে সেই ড্রাইভে যান(সাধারনত C: ড্রাইভ)। Documents and Settings -> User Name(আপনি যে নামে লগিন করেন) -> SendTo তে যান। সাধারনত এটি হিডেন অবস্থায় থাকে। খুঁজে না পেলে My Computer -> Tools -> Folder Options -> View -> Show Hidden Files ang Folders এ টিক চিহ্ন দিয়ে OK করুন। এখনো যদি না পান তাহলে এড্রেসবারে \SendTo লিখে এন্টার দিন। অর্থাৎ সম্পূর্ন লাইনটা হবে এই রকম, C:\Documents and Settings\User Name(আপনি যে নামে লগিন করেন)\SendTo। আশাকরি এবার অবশ্যই পাবেন।

এবার SendTo ফোল্ডারের ভেতর ফাঁকা যায়গায় মাউস রাইট ক্লিক করে New -> Shortcut সিলেক্ট করুন। এবার Fonts লিখে Next -> Finish এ ক্লিক করুন। আপনার সকল কাজ শেষ। এখন শুধু ফন্ট ইনস্টল করা বাকি। এবার আপনি যে ফন্টটি ইনস্টল করবেন তার উপর রাইট মাউস ক্লিক করে Send To -> Fonts এ ক্লিক করুন। সাথে সাথেই ফন্টটি ইনস্টল হয়ে যাবে। ফন্ট ইনস্টল করা কত সহজ! তাই নয় কি? কোন সমস্যা হলে মন্তব্য করুন।
undefined
undefined
indows এর এডমিন / ইউজার পাসওয়ার্ড ক্র্যাক/ ভাঙ্গার কাজ windows Gate ব্যবহার করে খুব সহজেই করা যায়। আসুন দেখে নেওয়া যাক এর জন কি কি প্রয়োজন হবে।

১। এক্স. পি এর লাইভ ডিস্ক সাথে windows Gate সফটওয়্যার।
২। সিডি রম ড্রাইভ ( এটি সব কম্পিউটারের একটি করে থাকে, লাইভ এক্স .পি এর ইউ. এস বি, ভার্শন এখনো করতে পারি নাই)
৩। কম পক্ষে ১২৮ এম বি মেমোরী।

এটি নিম্নের তালিকায় দেওয়া Windows এর ভার্সনে কাজ করবে।

১. Windows Server 2008
২. Windows Vista
৩. Windows Server 2003
৪. Windows XP
৫. Windows 2000

( ৩২ / ৬৪ বিট )উভয় প্রকারের জন্য কার্যকর।

শুরু করি:
নিচের লিংক হতে এক্স পি এর লাইভ ভার্সন ডাউনলো করে নিন। এবং আপজিপ করে এর I.S.O ফাইলটা নিরো বা এই জাতীয় কোন সিডি বার্নার সফট দিয়ে তা সিডিতে রাইট করে নিন।

পার্ট-১ ১০ এম. বি

পার্ট-২ ১০ এম. বি


পার্ট-৩ ৯ এম. বি

এবার আপনি যে কম্পিউটারে এডমিন/ ইউজার পাসওয়ার্ড খোলতে চান সেটি চালু করুন এবং সেটির বায়োস প্রবেশ করে বুট সিকোয়েন্স এর ফাস্ট ডিভাইস হিসেবে সিডি/ ডিভিডি রম নির্ধারন করুন। সেটিং সেইভ করুন এবং এক্স. পি এর লাইভ ডিস্ক প্র্রবেশ করিয়ে কম্পিউটার বুট করুন। এই অবস্থায় সি ডি হতে বুট করার জন্য কী বোর্ড হতে যে কোন একটি কী প্র্রেস করুন ( প্রেস করার ম্যাসেজ আসলে)। এবার windows সরাসরি সিডি হতে লোড হবে, কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন, লোড হওয়া পর্যন্ত। এখন, Start -> Programs -> Unlockers -> Windows Gate এ ক্লিক করুন। C:[]-windowsXp[5.1.2600.2180(xpsp_sp2_rtm.040803-2158)] লাইনটি সিলেক্ট করুন। অতপর Available gates অপশন হতে Msv1_0.dll.patch (check to disable logon password validation) চেক বক্স এ টিক মার্কস দিন। close (X) বাটনে ক্লিক করুন। কম্পিউটার রিস্টাট করে লাইভ ডিস্ক বের করুন। এবার নরমালি হার্ডডিস্ক হতে বুট করুন এবং লগইন স্ক্রীনে পাসওয়ার্ড টেক্স এ কোন কিছু টাইপ না করে শুধু মাত্র এন্টার প্রেস করুন।বি: দ্র: ডাউন লোড এর সুবিধার জন্য আমি এটার অন্যান্য ইউটিলিটি গুলো বাদ দিয়ে শুধু মাত্র্র windows Gate সফটওয়্যারটি যুক্ত করে দিয়েছি।
undefined
undefined

আমরা অনেকেই উইন্ডোজ এক্সপিতে ইউজার পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকি। কোন কারনে পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে আমাদের পড়তে হয় বিরাট বিড়ম্বনায়। আপনি ইচ্ছে করলে খুব সহজেই এই পাসওয়ার্ড রিকভার করতে পারেন। তবে পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়ার আগেই আপনাকে কিছু পন্থা অবলম্বন করতে হবে। তা হচ্ছে পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর পরই আপনাকে একটা User Password reset Disk তৈরী করতে হবে। ইচ্ছে করলে আপনি যে কোন মেমোরি কার্ড (রিমুভাল ডিস্ক) ব্যবহার করতে পারেন। এতে সুবিধা হলো পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে ও আপনি নতুন কোন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার একাউন্টে লগিন করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে রিমুভাল ডিস্ক কম্পিউটারে প্রবেশ করাতে হবে।

তারপর Start menu -> (Settings) -> Control Panel -> User Accounts চালু করুন। আপনি যে ইউজারনেম ব্যবহার করেন সেটাতে ক্লিক করুন এবং লক্ষ্য করুন ইউজার একাউন্ট ফোল্ডারের বামপাশের উপরে Related Task এ লিখা আছে Prevent a forgotten password। এতে ক্লিক করুন এবং একটি Wizard আসবে। Next দিন। আপনার রিমুভাল ডিস্ক সিলেক্ট করে আবার Next দিন। এরপর আপনি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন তা Current user account password-এ টাইপ করুন। Next -> Finish করে চলে আসুন। হয়ে গেল আপনার ইউজার পাসওয়ার্ড রিসেট ডিস্ক। এটি যত্ন করে রেখে দিন। কখনো যদি আপনার লগিন পাসওয়ার্ড ভুলে যান, রিমুভাল ডিস্ক কম্পিউটারে প্রবেশ করান এবং লগিন পাসওয়ার্ডের বক্সের সাথে তীর চিহ্নিত আইকনে ক্লিক করুন এবং Use password rest disk এ আবার ক্লিক করুন। নতুন পাসওয়ার্ড টাইপ করুন এবং নিশ্চিত হওয়ার জন্য একই পাসওয়ার্ড টাইপ করুন। Next -> Finish ক্লিক করুন। এখন নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার ইউজারে প্রবেশ করুন। তবে হ্যাঁ, আপনার আপনার মেমোরি কার্ড/প্যানড্রাইভে যদি প্রয়োজনীয় কোন ডেটা থাকে, তাহলে ব্যাকআপ রেখে দিন। অন্যথায় সবই হারাবেন!!! সবচেয়ে ভাল হয় ছোট সাইজের ভাল কিন্ত অব্যবহৃত পেনড্রাইভ/মেমোরী স্টিক ব্যবহার করা।
undefined
undefined
কম্পিউটারে লগিন পাসওয়ার্ড দেওয়া যায়, কিছু কিছু ফাইল এবং ফোল্ডারে ও পাসওয়ার্ড দেওয়া যায় সেটা আমরা সবাই জানি। কোন প্রোগ্রামে পাসওয়ার্ড কিভাবে দেবেন? যদিও কিছু কিছু প্রোগ্রামে এই সুবিধাটা বাই ডিফল্ট থাকে কিন্তু বেশিরভাগ প্রোগ্রামেই বাই-ডিফল্ট পাসওয়ার্ড দেওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই। যে কোন প্রোগ্রামকে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করার জন্য ছোট্ট একটা ইউটিলিটি সফটওয়্যার হল KaKa ExeLock।

এটি একটি ফ্রিওয়্যার। ডাউনলোড করতে পারবেন এখান থেকে এটি সেটাপ করতে হয় না সরাসরি চালু হয়। এই প্রসঙ্গে কিছু জিনিস বলে রাখি, KaKa ExeLock দিয়ে কোন প্রোগ্রামকে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করার পর আর সেই প্রোগ্রাম থেকে পাসওয়ার্ড বাদ দেওয়া বা পরিবর্তন করতে পারবেন না। তাই কোন প্রোগ্রাম কে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করার আগে সেটার একটা ব্যাকআপ রেখে দিতে পারেন। অবশ্য ব্যকআপ রাখার ব্যবস্থা KaKa ExeLock এ দেওয়া আছে। কিছু কিছু এন্টিভাইরাস এটাকে ভাইরাস হিসেবে চিহ্নিত করতে পারে তবে ভয়ের কিছু নেই এটা ভাইরাস না। আর একটা জিনিস হল, পাসওয়ার্ড কিন্তু প্রোগ্রামের ভেতরে ইম্বেডেড করে দেওয়া হল ফলে প্রটেক্টেড প্রোগ্রামটা আপনি অন্য কম্পিউটারে নিয়ে চালাতে চাইলে ও পাসওয়ার্ড দিতে হবে।

ধরা যাক, আমরা Microsoft Word কে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করব। KaKa ExeLock চালু করুন। Select এ ক্লিক করে C:\Program Files\Microsoft Office\Office(xx)\WINWORD.EXE সিলেক্ট করুন। Password: এবং Re-type: এ একই পাসওয়ার্ড লিখুন। Backup this file (.bak) এ অবশ্যই টিক চিহ্ন থাকবে। Protect বাটনে ক্লিক করুন। Exe file protection succeed! মেসেজ দেখতে পাবেন। OK -> Close ক্লিক করুন। এবার Start Menu -> Run এ winword লিখে এন্টার দিন। দেখবেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড চালু হবার জন্য পাসওয়ার্ড চাইছে। সঠিক পাসওয়ার্ড দিতে পারলেই তবে চালু হবে।
পাসওয়ার্ড বন্ধ করতে চাইলে C:\Program Files\Microsoft Office\Office(xx)\ লোকেশনে যান। WINWORD.EXE.bak নামে ফাইলটা খুঁজে বের করুন। WINWORD.EXE মুছে দিন এবং WINWORD.EXE.bak কে রিনেম করে WINWORD.EXE করে দিন।
undefined
undefined
কম্পিউটারে লগিন পাসওয়ার্ড দেওয়া যায়, কিছু কিছু ফাইল এবং ফোল্ডারে ও পাসওয়ার্ড দেওয়া যায় সেটা আমরা সবাই জানি। কোন প্রোগ্রামে পাসওয়ার্ড কিভাবে দেবেন? যদিও কিছু কিছু প্রোগ্রামে এই সুবিধাটা বাই ডিফল্ট থাকে কিন্তু বেশিরভাগ প্রোগ্রামেই বাই-ডিফল্ট পাসওয়ার্ড দেওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই। যে কোন প্রোগ্রামকে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করার জন্য ছোট্ট একটা ইউটিলিটি সফটওয়্যার হল KaKa ExeLock।

এটি একটি ফ্রিওয়্যার। ডাউনলোড করতে পারবেন এখান থেকে এটি সেটাপ করতে হয় না সরাসরি চালু হয়। এই প্রসঙ্গে কিছু জিনিস বলে রাখি, KaKa ExeLock দিয়ে কোন প্রোগ্রামকে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করার পর আর সেই প্রোগ্রাম থেকে পাসওয়ার্ড বাদ দেওয়া বা পরিবর্তন করতে পারবেন না। তাই কোন প্রোগ্রাম কে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করার আগে সেটার একটা ব্যাকআপ রেখে দিতে পারেন। অবশ্য ব্যকআপ রাখার ব্যবস্থা KaKa ExeLock এ দেওয়া আছে। কিছু কিছু এন্টিভাইরাস এটাকে ভাইরাস হিসেবে চিহ্নিত করতে পারে তবে ভয়ের কিছু নেই এটা ভাইরাস না। আর একটা জিনিস হল, পাসওয়ার্ড কিন্তু প্রোগ্রামের ভেতরে ইম্বেডেড করে দেওয়া হল ফলে প্রটেক্টেড প্রোগ্রামটা আপনি অন্য কম্পিউটারে নিয়ে চালাতে চাইলে ও পাসওয়ার্ড দিতে হবে।

ধরা যাক, আমরা Microsoft Word কে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করব। KaKa ExeLock চালু করুন। Select এ ক্লিক করে C:\Program Files\Microsoft Office\Office(xx)\WINWORD.EXE সিলেক্ট করুন। Password: এবং Re-type: এ একই পাসওয়ার্ড লিখুন। Backup this file (.bak) এ অবশ্যই টিক চিহ্ন থাকবে। Protect বাটনে ক্লিক করুন। Exe file protection succeed! মেসেজ দেখতে পাবেন। OK -> Close ক্লিক করুন। এবার Start Menu -> Run এ winword লিখে এন্টার দিন। দেখবেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড চালু হবার জন্য পাসওয়ার্ড চাইছে। সঠিক পাসওয়ার্ড দিতে পারলেই তবে চালু হবে।
পাসওয়ার্ড বন্ধ করতে চাইলে C:\Program Files\Microsoft Office\Office(xx)\ লোকেশনে যান। WINWORD.EXE.bak নামে ফাইলটা খুঁজে বের করুন। WINWORD.EXE মুছে দিন এবং WINWORD.EXE.bak কে রিনেম করে WINWORD.EXE করে দিন।
undefined
undefined
কম্পিউটারে লগিন পাসওয়ার্ড দেওয়া যায়, কিছু কিছু ফাইল এবং ফোল্ডারে ও পাসওয়ার্ড দেওয়া যায় সেটা আমরা সবাই জানি। কোন প্রোগ্রামে পাসওয়ার্ড কিভাবে দেবেন? যদিও কিছু কিছু প্রোগ্রামে এই সুবিধাটা বাই ডিফল্ট থাকে কিন্তু বেশিরভাগ প্রোগ্রামেই বাই-ডিফল্ট পাসওয়ার্ড দেওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই। যে কোন প্রোগ্রামকে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করার জন্য ছোট্ট একটা ইউটিলিটি সফটওয়্যার হল KaKa ExeLock।

এটি একটি ফ্রিওয়্যার। ডাউনলোড করতে পারবেন এখান থেকে এটি সেটাপ করতে হয় না সরাসরি চালু হয়। এই প্রসঙ্গে কিছু জিনিস বলে রাখি, KaKa ExeLock দিয়ে কোন প্রোগ্রামকে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করার পর আর সেই প্রোগ্রাম থেকে পাসওয়ার্ড বাদ দেওয়া বা পরিবর্তন করতে পারবেন না। তাই কোন প্রোগ্রাম কে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করার আগে সেটার একটা ব্যাকআপ রেখে দিতে পারেন। অবশ্য ব্যকআপ রাখার ব্যবস্থা KaKa ExeLock এ দেওয়া আছে। কিছু কিছু এন্টিভাইরাস এটাকে ভাইরাস হিসেবে চিহ্নিত করতে পারে তবে ভয়ের কিছু নেই এটা ভাইরাস না। আর একটা জিনিস হল, পাসওয়ার্ড কিন্তু প্রোগ্রামের ভেতরে ইম্বেডেড করে দেওয়া হল ফলে প্রটেক্টেড প্রোগ্রামটা আপনি অন্য কম্পিউটারে নিয়ে চালাতে চাইলে ও পাসওয়ার্ড দিতে হবে।

ধরা যাক, আমরা Microsoft Word কে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করব। KaKa ExeLock চালু করুন। Select এ ক্লিক করে C:\Program Files\Microsoft Office\Office(xx)\WINWORD.EXE সিলেক্ট করুন। Password: এবং Re-type: এ একই পাসওয়ার্ড লিখুন। Backup this file (.bak) এ অবশ্যই টিক চিহ্ন থাকবে। Protect বাটনে ক্লিক করুন। Exe file protection succeed! মেসেজ দেখতে পাবেন। OK -> Close ক্লিক করুন। এবার Start Menu -> Run এ winword লিখে এন্টার দিন। দেখবেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড চালু হবার জন্য পাসওয়ার্ড চাইছে। সঠিক পাসওয়ার্ড দিতে পারলেই তবে চালু হবে।
পাসওয়ার্ড বন্ধ করতে চাইলে C:\Program Files\Microsoft Office\Office(xx)\ লোকেশনে যান। WINWORD.EXE.bak নামে ফাইলটা খুঁজে বের করুন। WINWORD.EXE মুছে দিন এবং WINWORD.EXE.bak কে রিনেম করে WINWORD.EXE করে দিন।
undefined
undefined

* বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পাসওয়ার্ড মিনিমাম ৬ কারেক্টারের হতে হয়। মিনিমাম ১০ কারেক্টার ব্যবহার করুন।
* কমন বা ডিকশনারী শব্দ ব্যবহার না করাই ভাল। যেমন: love, dream, soul ইত্যাদি। কারন কিছু হ্যাকিং সফটওয়্যার আছে যা অনায়াসে ডিকশনারী শব্দের পাসওয়ার্ড বের করে ফেলে।
* পাসওয়ার্ডে ইংরেজীর পরিবর্তে বাংলা শব্দ বা বাক্য ব্যবহার করুন। যেমন “প্রেমের নাম বেদনা” ইংরেজীতে লিখলে premernambedona হয় যা ১৬ কারেক্টারের। এটা আপনার মনে রাখতে তেমন কষ্ট হবেনা কিন্তু চট করে কেউ দেখে ফেললে ও তার পক্ষে মনে রাখা কষ্টকর হয়ে যাবে। কারন সে ইংরেজী অক্ষর হিসেবেই এটা মনে রাখার চেষ্টা করবে।

* নিজের বা প্রিয়জনের নাম, জন্মদিন, ফোন নাম্বার ইত্যাদি কখনোই ব্যবহার করবেন না।
* সব ইমেইল সার্ভিসেই একটা সিকিউরিটি কোয়েশ্চন দেওয়া থাকে যা দিয়ে আপনি কখনো পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে ও লগিন করতে পারবেন। কখনো ডিফল্ট প্রশ্নগুলো ব্যবহার করবেন না। এতে বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরোর মত অবস্থা হয়। কারন ডিফল্ট প্রশ্নগুলো সাধারনত আপনার বাবার নামের শেষের অংশটা কি, আপনার ছোট বেলার স্কুলের নাম কি ছিল এই টাইপের ফলে আপনি ছাড়া ও অনেকের পক্ষে এই উত্তরগুলো জানা সম্ভব। আপনি নিজে কাস্টমাইজ প্রশ্ন তৈরী করে নিন। আর কাস্টম প্রশ্ন তৈরীর অপশন না থাকলে ডিফল্ট প্রশ্নগুলোর ভুল উত্তর দিন। উত্তর সততার সাথে দিতে হবে সেটা কিন্তু কোথাও লেখা থাকে না।
* ওয়েব ব্রাউজারগুলো দিয়ে ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে প্রথমবার লগিন করার সময় একটা মেসেজ আসে আপনার ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখবে কিনা। অনেকে এসব মেসেজ তেমন খেয়াল করে না পড়েই ইয়েস ক্লিক করে দেন। ফলে পাসওয়ার্ডটা কম্পিউটারে সেভ হয়ে যায়। পিসিটা যদি আপনার পার্সোনাল হয় তাহলে তেমন সমস্যা নেই কিন্তু পাবলিক পিসি হলে যে কেউ আপনার পাসওয়ার্ড জেনে যাবে।
* অনেকে ইমেইল চেক করার পর লগআউট না করেই ব্রাউজার বন্ধ করে দেন। এতে সাথে সাথে অন্য কেউ ব্রাউজার চালু করলে সরাসির আপনার ইমেইলে ঢুকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
* অন্যের সামনে জরুরী প্রয়োজনে কম্পিউটার ব্যবহার করার দরকার হলে সেক্ষেত্রে পাসওয়ার্ড লেখার সময় অতিরিক্ত কিছু লিখুন এবং মুছুন। যেমন: আপনার পাসওয়ার্ড blog হলে বি টাইপ করে কয়েকটা অতিরিক্ত অক্ষর টাইপ করুন আবার মুছে এল টাইপ করুন এভাবে বাকি অক্ষরগুলো ও লিখুন। এতে যে দেখছে সে কনফিউসড হয়ে যাবে।
* হ্যাকাররা অনেক সময় কি লগিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে। এই সফটওয়্যার পিসিতে ইনস্টল থাকলে কিবোর্ডের প্রতিটি স্ট্রোক সে রেকর্ড করে নেয়। সাইবার ক্যাফেগুলোতে এই সমস্যা বেশি হয়। এটা থেকে বাঁচার জন্য আগের টিপসটাকে একটু মডিফাই করে ব্যবহার করতে পারেন। যেমন: আপনার পাসওয়ার্ড যদি blog হয় আপনি লিখুন bhalogor এরপর মাউস দিয়ে ha হাইলাইট করে রাইট ক্লিক দিয়ে ডিলিট করে দিন। এবার or হাইলাইট করে রাইট ক্লিক দিয়ে ডিলিট করে দিন। এভাবে কি লগার কে ধোঁকা দেওয়া সম্ভব।
undefined
undefined

* বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পাসওয়ার্ড মিনিমাম ৬ কারেক্টারের হতে হয়। মিনিমাম ১০ কারেক্টার ব্যবহার করুন।
* কমন বা ডিকশনারী শব্দ ব্যবহার না করাই ভাল। যেমন: love, dream, soul ইত্যাদি। কারন কিছু হ্যাকিং সফটওয়্যার আছে যা অনায়াসে ডিকশনারী শব্দের পাসওয়ার্ড বের করে ফেলে।
* পাসওয়ার্ডে ইংরেজীর পরিবর্তে বাংলা শব্দ বা বাক্য ব্যবহার করুন। যেমন “প্রেমের নাম বেদনা” ইংরেজীতে লিখলে premernambedona হয় যা ১৬ কারেক্টারের। এটা আপনার মনে রাখতে তেমন কষ্ট হবেনা কিন্তু চট করে কেউ দেখে ফেললে ও তার পক্ষে মনে রাখা কষ্টকর হয়ে যাবে। কারন সে ইংরেজী অক্ষর হিসেবেই এটা মনে রাখার চেষ্টা করবে।

* নিজের বা প্রিয়জনের নাম, জন্মদিন, ফোন নাম্বার ইত্যাদি কখনোই ব্যবহার করবেন না।
* সব ইমেইল সার্ভিসেই একটা সিকিউরিটি কোয়েশ্চন দেওয়া থাকে যা দিয়ে আপনি কখনো পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে ও লগিন করতে পারবেন। কখনো ডিফল্ট প্রশ্নগুলো ব্যবহার করবেন না। এতে বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরোর মত অবস্থা হয়। কারন ডিফল্ট প্রশ্নগুলো সাধারনত আপনার বাবার নামের শেষের অংশটা কি, আপনার ছোট বেলার স্কুলের নাম কি ছিল এই টাইপের ফলে আপনি ছাড়া ও অনেকের পক্ষে এই উত্তরগুলো জানা সম্ভব। আপনি নিজে কাস্টমাইজ প্রশ্ন তৈরী করে নিন। আর কাস্টম প্রশ্ন তৈরীর অপশন না থাকলে ডিফল্ট প্রশ্নগুলোর ভুল উত্তর দিন। উত্তর সততার সাথে দিতে হবে সেটা কিন্তু কোথাও লেখা থাকে না।
* ওয়েব ব্রাউজারগুলো দিয়ে ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে প্রথমবার লগিন করার সময় একটা মেসেজ আসে আপনার ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড সেভ করে রাখবে কিনা। অনেকে এসব মেসেজ তেমন খেয়াল করে না পড়েই ইয়েস ক্লিক করে দেন। ফলে পাসওয়ার্ডটা কম্পিউটারে সেভ হয়ে যায়। পিসিটা যদি আপনার পার্সোনাল হয় তাহলে তেমন সমস্যা নেই কিন্তু পাবলিক পিসি হলে যে কেউ আপনার পাসওয়ার্ড জেনে যাবে।
* অনেকে ইমেইল চেক করার পর লগআউট না করেই ব্রাউজার বন্ধ করে দেন। এতে সাথে সাথে অন্য কেউ ব্রাউজার চালু করলে সরাসির আপনার ইমেইলে ঢুকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
* অন্যের সামনে জরুরী প্রয়োজনে কম্পিউটার ব্যবহার করার দরকার হলে সেক্ষেত্রে পাসওয়ার্ড লেখার সময় অতিরিক্ত কিছু লিখুন এবং মুছুন। যেমন: আপনার পাসওয়ার্ড blog হলে বি টাইপ করে কয়েকটা অতিরিক্ত অক্ষর টাইপ করুন আবার মুছে এল টাইপ করুন এভাবে বাকি অক্ষরগুলো ও লিখুন। এতে যে দেখছে সে কনফিউসড হয়ে যাবে।
* হ্যাকাররা অনেক সময় কি লগিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে। এই সফটওয়্যার পিসিতে ইনস্টল থাকলে কিবোর্ডের প্রতিটি স্ট্রোক সে রেকর্ড করে নেয়। সাইবার ক্যাফেগুলোতে এই সমস্যা বেশি হয়। এটা থেকে বাঁচার জন্য আগের টিপসটাকে একটু মডিফাই করে ব্যবহার করতে পারেন। যেমন: আপনার পাসওয়ার্ড যদি blog হয় আপনি লিখুন bhalogor এরপর মাউস দিয়ে ha হাইলাইট করে রাইট ক্লিক দিয়ে ডিলিট করে দিন। এবার or হাইলাইট করে রাইট ক্লিক দিয়ে ডিলিট করে দিন। এভাবে কি লগার কে ধোঁকা দেওয়া সম্ভব।
undefined
undefined

আজকে এখানে আমি যে পদ্ধতিটা বলব তার সাহায্যে আপনি নিমেষের মধ্যেই আপনার কোন বন্ধুর বা অন্য কারোর লগিন করা পিসির পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলতে পারবেন পুরনো পাসওয়ার্ড সম্পর্কে কোন রকম তথ্য ছাড়াই।

এজন্য আপনাকে প্রথমে কমান্ড প্রম্পট খোলার জন্য Start > All Programs > Accessories > Command Prompt-এ গিয়ে ক্লিক করতে হবে অথবা, উইন্ডোজ+R চেপে Run এ গিয়ে CMD লিখে এন্টার দিন।

Command Prompt উইন্ডো ওপেন হবে।


এরপর C:\> প্রম্পটে গিয়ে net user username newpassword লিখে এন্টার দিন।


উদাহরন :- মনে করুন আপনার বন্ধুর ইউজারনেম Tanmoy, আর আপনি নতুন যে পাসওয়ার্ডে পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন সেটি হল Baghaban তাহলে আপনাকে লিখতে হবে-

net user Tanmoy Baghaban
ব্যস হয়ে গেল।

এবার Command Prompt উইন্ডো বন্ধ করে চেক করে দেখুন আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিঊটারের পাসওয়ার্ড সফলভাবে পরিবর্তন করতে পেরেছেন কিনা, ও হ্যাঁ আমাকে মন্তব্য করে জানাতে ভুলবেন
না কিন্তু।

বিঃদ্রঃ - অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে লগ-ইন করা থাকতে হবে।

undefined
undefined
ফোল্ডার লক করার এত্ত বিশাল বিশাল পোস্ট পড়ে আমার একটু লিখতে ইচ্ছা করল। আমি আপনাদেরকে সব চাইতে সহজ উপায়টি বলব। তবে এক্ষেত্রে জিপ ফাইল খোলার জন্য অন্য কোন থার্ডপার্টি প্রোগ্রাম(যেমন: Winzip, Winrar ইত্যাদি) ইনস্টল করা থাকলে পদ্ধতি একটু ভিন্ন হবে। অর্থাৎ খেয়াল রাখতে হবে জিপ ফাইল যেন উইন্ডোজের নিজস্ব প্রোগ্রাম দিয়ে ওপেন হয়(এক্সপি এবং ভিসতা তে এই সুযোগটা আছে)। এবার প্রথমে যে ফোল্ডার লক করতে চান সেই ফোল্ডার এর উপর মাউস রেখে রাইট বাটনে ক্লিক করুন। তারপর Send To তে যান। এরপর Compressed (ZIP) Folder এ ক্লিক করুন।


এখন মূল ফাইলের অনুরুপ একটি জিপ ফাইল তৈরি হবে। এবার জিপ ফাইল ওপেন করুন। এখানে খেয়াল রাখতে হবে, অন্য কোন থার্ডপার্টি সফটওয়্যার দিয়ে যেন ওপেন না হয়। সেজন্য জিপ ফাইলে রাইট মাউস ক্লিক করে Open With -> Compressed (ZIP) Folder এ ক্লিক করুন। File মেন্যেতে ক্লিক করুন ২ নং এ Add a Password এ ক্লিক করুন পাসওয়ার্ড দিন কনফার্ম করুন ব্যাস হয়ে গেল। এবার ফাইল ওপেন করুন, দেখেন পাসওয়ার্ড চাচ্ছে ।
undefined
undefined


কম্পিউটার ব্যবহার করে কিন্তু একটা পেন ড্রাইভ নেই এমন ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এর প্রধান কারন হল ইউএসবি পেন ড্রাইভের সহজলভ্যতা। এছাড়া এটি সহজে বহনযোগ্য এবং যে কোন কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায় এটা ও একটা কারন। অনেকেই বেশী গুরুত্বপূর্ন সফটওয়্যার, ডাটা, ছবি ইত্যাদি যা যে কোন মূহুর্তে প্রয়োজন হতে পারে তা পেন ড্রাইভে রাখেন। এর ফলে একজনের পেন ড্রাইভ অন্য জনে হাতে গেলে যার পেন ড্রাইভ তিনি অনেক বড় ক্ষতির সম্মূখিন হতে পারেন। এই সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার একটাই উপায় তা হল পেন ড্রাইভকে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করে রাখা। এই কাজে ব্যবহার করতে পারেন Rohos Mini Drive।

এটি পেন ড্রাইভে হিডেন এনক্রিপ্টেড পার্টিশন তৈরী করে যা পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড রাখা যায়। এর ফলে ব্যবহারকারীর গুরুত্বপূর্ন তথ্য কোনভাবেই অন্যের পক্ষে দেখা সম্ভব হবে না। Rohos Mini Drive ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ২ গিগাবাইটের এনক্রিপ্টেড পার্টিশন তৈরী করা সম্ভব। সর্বোপরি এটি ফ্রিওয়্যার। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে।

ডাউনলোড হয়ে গেলে rohos_mini.exe ফাইলটি সেটাপ করুন। ডেস্কটপে Rohos Mini Drive নামে একটা শর্টকাট তৈরী হবে। শর্টকাটটি ডাবল ক্লিক করে Rohos Mini Drive চালু করুন। Setup USB Key তে ক্লিক করুন। কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ লাগানো থাকলে তা সয়ংক্রিয়ভাবে ডিটেক্ট করবে। আর লাগানো না থাকলে লাগাতে বলবে এবং লাগানোর সাথে সাথেই ডিটেক্ট করবে। আপনার পেন ড্রাইভে এনক্রিপ্টেড পার্টিশনের সাইজ কত হবে এবং ড্রাইভ লেটার কি হবে তা দেখাবে। আপনি চাইলে [Change...] এ ক্লিক করে তা পরিবর্তন ও করতে পারবেন। এবার আপানার পেন ড্রাইভের জন্য একটা পাসওয়ার্ড দিন। Create disk এ ক্লিক করুন পার্টিশন তৈরী হয়ে যাবে। পেন ড্রাইভে _rohos নামে একটি ফোল্ডার এবং Rohos mini নামে একটা প্রোগ্রাম তৈরী হবে। আপনি যে কোন কম্পিউটারে যখন পেন ড্রাইভটি লাগাবেন Rohos mini প্রোগ্রামটি চালু করে পাসওয়ার্ড দিয়ে এনক্রিপ্টেড ড্রাইভটি এক্সেস করতে পারবেন। ড্রাইভটি সাধারনত R: হিসেবে থাকে। আপনি যদি এই এনক্রিপ্টেড ড্রাইভটির একটা ব্যাকআপ রাখতে চান তাহলে _rohos ফোল্ডারের অধীনে rdisk.rdi নামে একটা ফাইল আছে এটার একটা কপি কোথাও রেখে দিতে পারেন।

undefined
undefined


আমরা আমাদের মোবাইলের সিকিউরিটির জন্য মোবাইল মেমোরি কার্ডে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু মাঝে মধ্যে দেখা যায়, আমরা পাসওয়ার্ড ভুলে যাই এবং পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে, ঐ মেমোরি কার্ড অন্যত্র কাজ করে না। ফলে এটা একটা বিরক্তিকর সমস্যা যায়। আপনি ইচ্ছে করলেই আপনার ভুলে যাওয়া মোবাইল পাসওয়ার্ড রিকভার করতে পারেন। তবে এই বিষয়টি আমি S40, S60 & N-Series এ প্রাকটিক্যালি কাজ করেছি। কিভাবে পাসওয়ার্ড রিকভার করবেন?

বিষয়টি খুবই সহজ। তবে পাসওয়ার্ড রিকভার করতে গেলে আপনার মোবাইল অবশ্যই FExplorer সফটওয়্যারটা সেটাপ থাকতে হবে। যদি না থাকে তাহলে সেটআপ করে নিন। উক্ত সফটওয়্যারটি আপনি সহজে ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিতে পারবেন। ইনস্টল শেষে FExplorer টা চালু করুন। তারপর C:---System---(mmcstore)file টা Copy করে আপনার মেমোরিকার্ডে Paste করুন। মেমোরিকার্ডে Copy করা mmcstore file টির শেষে .txt (mmcstore.txt) এ Rename করুন। এর পর যেকোন ভাবে PC তে Send করুন (ব্লুটুথ, ইনফারেড অথবা ডাটা ক্যাবল)। এরপর Send করা File টা Computer এ Open করুন। দেখুন ঐ Text Document এ আপনার দেয়া পাসওয়ার্ড লিখা আছে। এইভাবে আপনি আপনার পাসওয়ার্ড রিকভার করতে পারেন। FExplorer ডাউলোড করুন এই লিংক থেকে
undefined
undefined

What is a Codec?
A codec is a method of compressing video to a file suitable for distribution on the net, either on the web or a LAN or any other method of file transfer. Avi, Mpeg, Wmv, Asf and other video is compressed with many different codecs depending on the needs of the users.

ACE MEGA CODECS PRO

50mgThis is the most comprehensive package of codecs available. To see a complete list of the contents of this package, Click Here. This is the latest and greatest release of famous ACE Mega Codecs Pack. In this codec pack you will find plenty of useful Codecs (Coders/Decoders), Media Player Filters, Media Players and other Utilities. Also added, Authoring Tools for video watching, audio and video processing. In Add-On Pack you can find Authoring Tools for content creation.
Basic Codecs required

14.6mgThis file contains all the basic codecs any PC should need to play most movie or sound files. The zip file includes 10 codecs that can easily be installed on any Windows system.
I263 Codec

742k
Windows 95/98 – I263 is an older codec and
most people have abandoned its use although the video quality is quite nice. This is an Intel audio and video codec. A must have in case you run onto older video files.
MPEG 4

138k
Windows – Contains the MP4, MP42, and MP43 decompressors. If you should install this codec and mpeg4 video still will not run on your system, delete mpg4c32.dll and mpg4ds32.ax (if it exists) in your C:\windows\system\ directory and then reinstall the mpeg4 codec.
If you have problems installing the mpeg4 codec or you would like to be able to encode mpeg4 avi and asf video, get Windows Media Tools.
DIVX 3 & 4 Codec

583k
Windows – Decompressor for avi files
encoded with the divx codec. Contains the div3 and div4 decompressors.
DivX 5 Codec

3.3mg
This decompressor for AVI files includes all the playback and encoding functionality necessary to watch and create DivX videos. And what’s more, it’s completely free for download!
Indeo Video Codecs

2mg
Contains the Indeo IR3*, IV4*, and IV5* codecs. Recently the Ligos Corporation took over Indeo video development from Intel Architecture Labs. They have updated Indeo Video to Indeo Video 5.11 and will continue to develop the technology in the future. Please visit the Ligos Corporations website for more information and support.
Cinepak Codec

1.8mg
This will install the Cinepak codec on your system including the vids:cvid
decompressor. This codec is not widely used anymore but there are still alot of movies floating around the net that were encoded with Cinepak. This will enable you to view them.
Quick Time Codecs
You will need to visit APPLE’s
web site for these Codecs.
http://www.apple.com/quicktime/download/
Windows Media Audio V2 Codec

167k
ASF Checker

35k
Fixes corrupted ASF videos.

MPG to AVI

216k
Another tool for converting MPEG video to AVI format.






undefined
undefined
Additional Codecs
asvd_100.zip - ASUS ASV1 Decoder v1.0 beta Read Me (Sep 14, 1999)
codinstl.zip - Intel I263 CODEC for Win95/98
divx_31alpha.exe - DivX MPEG-4 Video Codec 3.11 alpha
divx_3d.exe - DivX MPEG-4 Video Codec 3d
fximcaud.zip - Intel Music Coder audio codec for Windows 9x and NT
FXMPEG4.zip - MPEG-4 Video codec fix for Windows 9x and NT 4
ir21.zip - Intel Indeo(TM) Video Raw
iv5setup.exe - Indeo Software Setup
mcivideo.zip - MCI Overlay Driver Version 2.7
mcjpg30.zip - RealTime MainConcept Motion-JPEG Codec for Win32 v3.0
mp3codec.zip - Fhg Radium MP3 codec v1.263
mpeg4x.zip - MPG4 i386 codec
iv5play.exe - Indeo® software codecs, DirectShow filter and Plugin
play95.zip - These files will let you play AVI files created with Winnov hardware in the WNV1 format on a Windows 95 PC which does not have the Winnov drivers.
m3jpeg120c.exe - Morgan Multimedia MJPEG 32-bits codec
VIDCI263.zip - Intel I263 & I420 CODEC for WinNT/2000
playnt.zip - These files will let you play AVI files created with Winnov hardware in the WNV1 format on a Windows NT PC which does not have the Winnov drivers
APmpg4v1-702.exe - AngelPotion video codec v.1
wm8codec.rar - WM8 Codec
DivX4Win40a50.exe - DivX4Windows 4.0 Alpha 50 Core Codec
m3jpegv2.exe - Morgan Multimedia MJPEG codec V2
divx322b.zip - Mpeg4 DivX 3.22b codec
DivXAF.0_3.zip - DivX AntiFreeze 0.3. Sometimes DivX video clips contain invalid frames that cause Media Player to freeze the image. Theoretically codec should recover from the problem, but it doesn’t. So image is freezed permanently until clip position is manually changed (by moving position slider). DivX AntiFreeze tries to avoid such freezings
wmtools-comp.zip - Windows Media Tools
camerapak.zip - Windows Cinepak Codec – vids:cvid decompressor (vids:cvid video codecs)
wm8_codec.zip - Windows Media 8 Viewing CODEC

undefined
undefined

কোন রকম সেটআপ করার ঝামেলা নাই, শুধু ডাউনলোড করুন, আর পেনড্রাইভ এ কপি করে যে কোন কম্পিউটারে protable Yahoo messanger ব্যবহার করুন। আমি ভিস্তায় রান করে দেখছি, ভয়েস, এবং ওয়েভক্যাম সব ঠিক মতই কাজ করে।


ডাউনলোড করতে এইখানে ক্লিক করুন।
undefined
undefined

আজব নিউজ! বাংলাদেশে ফ্রী কল।

সম্ভব।


ফ্রী কল করার জন্য
www.lowratevoip.com
হতে তাদের ডায়ালার
ডাউনলোড
করুন। ডায়ালার টি সেটআপ করে একটি একাউন্ট তৈরি নিন।

এবার টেস্ট কল হিসাবে বাংলাদেশের যে কোন একটি টি এন্ড টি নম্বার ডায়াল করুন।
ডায়াল করুন এই ভাবে ৮৮০৩১৬৮XXXX

বিনা ক্রেডিট এ ফ্রী টাইম শেষ হয়ে গেলে আপনি পুনরায় এই সুযোগ গ্রহন করার
জন্য

  • প্রথমে control panel এ আসনু , add-remove হতে lowratevoip কে আনইন্সটল করে
    নিন।
  • এবার
    এই
    লিংক
    হতে রেজ ক্লিনার সফটি ডাউনলোড করে সেটআপ করুন এবং তা রান করুন[ এটি
    ভিস্তায় রান হয় না]।
  • এবার আনইন্সটল ইনফরমেন হতে লো-রেইট ভি.ও.আই.পি ইনফরমেশন রেজি এন্ট্রিটি খুজুন
    এবং তা সিলেক্ট করে মুছে ফেলুন।

এখন নতুন করে আবার লো রেইট ডায়ালারটি সেট করে, নতুন একটি একাউন্ট তৈরি করে নিন
এবং পুনরায় ফ্রী কল করুন।

এবার আসুন আরো কিছু জানার চেস্টা করি

আপনি যদি তাদের সাইটে হতে ক্রেডিট ক্রয় করেন তাহলে , এই ক্রেডিট ব্যবহার করে ৩০
দিনের মধ্যে মোট ৩০০ মিনিট ফ্রী কল করতে পারবেন। ফ্রী দিনগুলোর মধ্যে আপনি টি এন্ড
টির ল্যান্ড লাইনে কল করলে কোন ক্রেডিট কাটবে না। তবে মোবাইলে কল করলে ০.০৭০ করে
ক্রেডিট কাটতে থাকবে। এই ফ্রী টাইমের মধ্যে আপনি চাইলে মোবাইলেও ফ্রী কল করতে
পারেন। ধরে নিন আপনি যাকে কল করছেন তার নম্বারটি হল ০১৭১৬XXXXXX সাধারন নিয়মে কল
করতে চাইলে তা ডায়াল করতে হয় ৮৮০১৭১৬XXXXXX। কিন্তু আপনি যদি ফ্রীতে কল করতে চান
তাহলে ৮৮০ এর পর অতিরিক্ত আরেকটি ০ ব্যবহার করুন। অর্থাৎ ডায়াল করুন
৮৮০০১৭১৬XXXXXX


তাছাড়াও ফ্রী টাইম শেষ হয়ে গেলেও আপনি উলেখিত পদ্ধতিতে ক্রেডিট কাটবে ০.০৩
করে।
undefined
undefined

স্পাইওয়্যার হল এক ধরনের ক্ষতিকর প্রোগ্রাম, যা আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করে
আপনাকে বিভিন্ন রকম বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রলুব্ধ করে, আপনার কম্পিউটারের তথ্য পাচার করে
এবং সর্বপরি অপারেটিং সিসটেম এর কনফিগারেশনও পরিবর্তন করে ফেলে।


বাচাঁর উপায় কি?

এ হতে পরিত্রান পাওয়ার জন্য আপনি এন্ট্রি-স্পাইওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। আর এর
জন্য কার্যকর এবং ফ্রী সমাধান হতে পারে

স্পাইওয়্যার টার্মিনেটর।

এটি স্পাইওয়্যার ছাড়াও পেইজ হ্যাইজাকার , এডওয়্যার , ম্যালওয়্যার, ওয়ার্ম, কর্মাশিয়াল কী লগারসহ বেশ কিছুর এন্ট্রি হিসাবে কাজ করে।

রয়েছে প্রতিদিন আপটেড এর ব্যবস্থা।

কোথায় পাবো?

ডাউনলোড করতে
এইখানে ক্লিক করুন
undefined
undefined

সমস্যাটা ছিল:

রাউটার নেইম:Linksys
ধরন: wireless-G ADSL Home Gateway
মডেল নং : WAN200G Annex-A
সমস্যা: ১৯২.১৬৮.১.১ আই পি ব্যবহার করে রাউটার অপেন করলে এডমিন ইউজার এবং পার্সওয়াড চাই। ডিফল্ট পার্সওয়ার্ড হল:
username: admin
passwaord: admin

এখন কেউ না বুঝে ডিফল্ট পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলেছে। সে ভুলে গেছে, যার ফলে আমি রাউটারে প্রবেশ করতে পারছি না।
কারো কি এডমিন পাসওয়ার্ড রিকভার বা রিসেট করার উপায় জানা আছে।
[ আমি রাউটার এর রিসেট বাটনে প্রেস করে দেখেছি, কাজ হয় না। ১ বা ২ সেকেন্ডর জন্য। ]

সমাধান পেলাম:

http://forums.linksys.com/linksys/board/message?board.id=Wireless_Routers&message.id=21477&query.id=9065#M21477

এই লিংক এ এর সমাধানটা পেলাম।
Find and press the reset button for 30 seconds. Release and let the router bootup for about a minute then try again with username blank, password is admin.
কাজ হয়ছে, তবে ইউজার নেইম ব্ল্যাঙ্ক এর পরিবর্তে admin টাইপ করতে হয়েছে।

undefined
undefined

winamp এর মন মাতানো স্কীন তেরি করার অনেক
থার্ডপাটি সফটওয়্যার পাওয়া যায়। যা দিয়ে আপনি আপনার winamp এর চেহরা সুরতকে বদলে
দিতে পারেন। কিন্তু আমি আজ আপনাদের যেটি জানাতে যাচ্ছি সেটি হল কিভাবে এইসব
থার্ডপাটি( স্কীন মেকার) সফট ব্যবহার না করে শুধু মাত্র পেইন্ট বা ফটোশপ দিয়ে এর
বেইস স্কীন তৈরি করা।

১। প্রথমে ফটোশপ অপেন করুন।

২। file হতে new তে ক্লিক করুন এবং width 276 and height 118 pixels নির্ধারন করে বাকি সব সেটিং চিত্রের মত রেখে ok বাটনে ক্লিক
করুন।


৩। এবার আপনি ফটোশপ এর ওয়ার্ক এরিয়াতে ইচ্ছামত
ড্রংয়িং করুন বা কোন ইমেজ অপেন করে সেটিকে আপনার ওয়ার্কএরিয়াতে যুক্ত করুন।

৪। file মেনুতে হতে save as ক্লিক করুন এবং file name text box main টাইপ করুন ফাইলের নাম হিসাবে, format এর হতে BMP নির্ধারন
করে save এ ক্লিক করুন। এবার BMP options হতে file format এর windows এবং depth হতে 16 বা 24 bit নির্ধারন করে ok তে ক্লিক করুন। ফটোশপ বন্ধ করুন।

৫। এবার আপনার তৈরিকৃত main ( BMP ) format এর
ফাইলটি কপি করে C:\Program Files\Winamp\Skins ফোল্ডটার টি অপেন করে নতুন একটা
ফোল্ডার নিজের নামে তৈরু করুন। এবার নতুন তৈরি করা ফোল্ডারের ভিতর আপনার main ফাইলটি পেস্ট করুন।


৬। এখন winamp চালু করে মেনুতে ক্লিক করুন। উক্ত
মেনু হতে skin হতে আপনার নতুন তৈরি করা স্কীন টিতে ক্লিক করুন।

winamp ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংক এ ক্লিক
করুন।

http://download.oldapps.com/Winamp/winamp55_full_en-us.exe

undefined
undefined

কম্পিউটার চলাকালীন ( উইনডোস-এ ) সময়ে আপনার প্রসেসর এর তাপমাত্রা এবং ফ্যান এর
স্পীড জানার জন্য ব্যবহার করে দেখুন সেনসর ভিউ প্রো।



ফ্রী ডাউনলোড করার জন্য
এখানে ক্লিক করুন
undefined
undefined

[ কাজটা আইনত অবৈধ, তারপর লিখলাম, তাদের জন্য যারা একটা কম্পিউটার ক্রয় করতে গিয়ে হিমসিম খায়, তারা হয়তো বৈধভাবে ও এস কিনে ব্যবহার করতে পারে না। ]

এক্স .পি

১। এই লিংক হতে ডাউনলোড করে নিন।

২। আন জিপ করে রেজ ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন।

৩। yes বাটনে ক্লিক করুন এবং পুনরায় OK বাটনে ক্লিক করে নিন।

এখন আপনার এক্স পি অরজিনাল হয়ে গেল, এবার আপনি আপটেড এবং সেই সাথে মাইক্রোসফট এর সাইট হতে এক্স. পি এর জন্য সফটওয়্যারও ডাউনলোড করেত পারবেন।মাইক্রোসফট এর সাইট হতে ডাউনলোড করার সময় ভ্যালিডেশন চেক করতে চাইলে , ভ্যালিডেশন করে নিন। কোন সমস্যা হবে না।

ভিস্তা:

ভিস্তা সেটআপ করার পর তিন দিনের মধ্যে তার জন্য অনলাইনে একটিভেশন করে নিতে হয় তা হলে একমাসের মধ্যে তার কার্যকারীতা শেষ হয়ে যায়, তারমানে আপনি একমাস পর আর তা ব্যবহার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে আবার ভিস্তা নতুন করে সেটাআপ করতে হবে। বিশেষ একটা কমান্ড আছে তা দিয়ে হয়তো টেনেটুনে ৪ মাস পর্যন্ত চলবে। তাহলে স্থায়ী সমাধান কি?

১। এই লিংক হতে ডাউনলোড করুন ভিস্তা একটিভেটর।

২। এবার আপজিপ করুন এবং windows vista 2007.exe ফাইটির উপর রাইন ক্লিক করে run as administrator এ ক্লিক করুন।

৩। আপনার ইউজার একাউন্ট নেইম এবং কম্পিউটার নেইম টাইপ করুন, যা আপনি ভিস্তা সেটআপ করার সময় দিয়েছিলেন। নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন।

৪। এবার ভিস্তা সেটআপ করার সময় যে সিডি কী বা সিরিয়াল কী দিয়েছিলেন, তা টাইপ করুন।

৫। এবার ok বাটনে ক্লিক করুন এবং ২ থেকে ৩ মিনিট অপেক্ষা করুন। কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে রির্স্টাট হবে।

*** আপনি যদি সিরিয়াল কী ছাড়া ভিস্তা সেটআপ করে থাকেন, তাহলে একটিভেটার এর সিরিয়াল কী টেক্স বক্স খালি রাখুন।

*** এটা শুধু মাত্র x86 ভার্সণ কাজ করে।

নিচের ভাশর্ন গুলির জন্য প্রযোজ্য

1. Microsoft Windows Vista Ultimate Edition

2. Microsoft Windows Vista Business Edition

3. Microsoft Windows Vista Starter Edition

4. Microsoft Windows Vista Enterprises Edition

5. Microsoft Windows Vista Home Basic Edition

6. Microsoft Windows Vista Home Premium Edition
undefined
undefined


আজ দেখবো এই অনলাইন রেডিও হতে কিভাবে তা আপনি আপনার পিসিতে রেকডিং করবেন।

কোথায় পাবো?

বিছমিল্লাহ করে Screamer-radio ডাউনলোড করে নিন এবং সেটআপ করে নিন।

কিভাবে রেকডিং করবো?

Screamer-radio চালু করুন এবং file মেনু হতে open Url এ ক্লিক করুন। এবার Url text Box আপনি যে সাইটের রেডিও শুনতে চান তার ইউ. আর এল এড্রেস টাইপ করে Ok বাটনে ক্লিক করুন। নিচের ইউ আর এল টা ব্যবহার করে দেখুন, রেডিও গুনগুন এর বাংলা অনুষ্ঠান শুনতে পারবেন।

http://208.53.138.65:7076

এবার রেকডিং করার জন্য Rec বাটনে ক্লিক করুন এবং স্টপ করার জন্য পুনঃরায় Rec বাটন ক্লিক করুন। রেকডিং করা ফাইল দেখার জন্য Recording মেনু হতে open recording folder ক্লিক করুন, রেডিও সেশ্টন অনুযায়ী ফোল্ডারের ভিতরে ফাইলগুলি পাবেন।

রেডিও এড করার জন্য এর ইউ আর এল জানাটা হলো সবচেয়ে জরুরী বিষয় এখন স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসবে, আমি রেডিও জন্য ইউ আর এল কোথায় পাবো?এটা জানার বেশ কিছু পদ্ধতি আছে

এটা জানার তিনটা পদ্ধতি আমার জানা আছে, তা শেয়ার করলাম।

সোর্স কোড হতে

ভিলসি প্লেয়ার

সেইভ করা প্লে লিস্ট ফাইল হতে

সোর্সকোড হতে দেখার জন্য : কোন রেডিও সাইট অপেন করুন। যেমন:http://www.radiogoongoon.com/


পেইজ এর সোর্স দেখার জন্য view মেনু হতে source ক্লিক করুন। এবার স্ক্রল করে দেখুন filename এর ভ্যালুটাই হলো আমাদের রেডিও ইউ আর এল। http://208.53.138.65:7076

ভি.এল.সি প্লেয়ার হতে: ভিলসি প্লেয়ার চালু করুন। view হতে playlist এ ক্লিক করুন, এবার manage মেনু হতে services discovery এর shoutcast radio listings এ ক্লিক করুন। shoutcast এ ডাবল ক্লিক করুন ।


লিস্ট পাবনে এবং উক্ত লিস্ট হতে 24hs এর + সাইনে ক্লিক করে লিস্ট এক্সপান্ড করুন। এবার angelsFox-Radio তে ক্লিক করুন ( আপনার ইচ্ছা হলে অন্য কোনটা ব্যবহার করতে পারেন)।

রেডিও শুনতে পাবেন।

angelsFox-Radio নামটির উপর মাউসের রাইটবাটনে ক্লিক কের info তে ক্লিক করুন। URI যে এড্রেস টা দেখা যাচ্ছে সেটাই হল রেডিও এর জন্য ইউ. আর এল।

সেইভ করা প্লে লিস্ট হতে: কিছু কিছু সাইটে আপনি রেডিও শুনদে চাইলে আপনাকে প্রথমে তাদের একটি asx ফাইল সেইভ করতে হয়, কারো কারো ক্ষেত্রে আবার সেইভ অপশন না এসে সরাসরি মিডিয়া প্লেয়ারে চালু হয়ে যেতে পারে, তবে এটা নির্ভর করবে আপনার কম্পিটারের সেটি্ং এর উপর। এই সাইটটা দেখুন। http://www.phayul.com/onlineradio/ । রেডিও শুনতে উক্ত সাইটের মিডিয়া প্লেয়ার এর আইকনে ক্লিক করুন। সরাসরি মিডিয়া প্লেয়ারে চালু হয়ে গেলে, file মেনু হতে Properties এ ক্লিক করুন।


এখানে লোকশনে যে এড্রেস টা দেখাচ্ছে, সেটাই হল রেডিওর জন্য ইউ, আর এল।

আর যদি সরাসরি চালু না হয়ে asx ফাইল হিসাবে সেইভ হয়, তাহলে উক্ত ফাইলটি notepad দিয়ে অপেন করুন।

এখানে mms:\\70.86.171.134\radiophayul টাই হল রেডিওর ইউ. আর এল।


undefined
undefined

Glitter টেক্স এ্যানিমেশন তৈরির জন্য অন্য লাইনে কিছু সাইট রয়েছে, সেখান থেকে আপনি সহজেই নিজের জন্য Gilitter টেক্স এ্যানিমেশন বানিয়ে নিতে পারেন।

কিন্তু আজ আমরা দেখবো কিভাবে ফটোশপ হতে এই কাজটা করা যায়।

১। ফটোশপ চালু করুন এবং File মেনু হতে newতে ক্লিক করুন।


এবার Width 600 এবং height 150 pixels করুন, color mode RGB Color নির্ধারন করুন, আর ট্রান্সপারেন্ট এনিমেশন তৈরি করতে চাইলে background Contents হতে transparent নির্ধারন করুন, আর না চাইলে Background Color টাই রেখে OK বাটনে ক্লিক করুন।

২। এবার Tools হতে টেক্স টুলস ক্লিক করুন এবং আপনার ওয়ার্ক এরিয়াতে মাউস পয়েন্টার রেখে পুনঃরায় ক্লিক করুন। এবার লিখুন MICROQATAR।


এবার মুভ টুলস এ ক্লিক করুন এবং আপনার টাইপ করা টেক্সটির উপর মাউস ড্রাগ করে টেক্সটিকে ওয়ার্ক এরিয়ার মাঝামাঝি আসুন।


৩। লেযার হতে টেক্স লেয়ার টির নামের উপর একটা ক্লিক করুন।


লেয়ার window না থাকলে window মেনু হতে Layer বা কী বোর্ড এর F7 কী চাপুন।

এই অবস্থায় কী বোর্ড হতে Ctrl+T কী দ্বয় একত্রে চাপুন। এখন কী বোর্ড এর Shift কী চেপে ধরে মাউসের সাহায্যে টেক্সটি কে পুরো ওয়ার্ক এরিয়া পর্যন্ত সম্প্রসারিত করুন।


কাজ শেষে এন্টার চাপুন।

৪। লেয়ার window এর microqatar লেয়ার এর উপর ডান বাটনে ক্লিক করে এবং duplicate Layer এ ক্লিক করুন। দেখুন microqatar copy নামে আরেকটা লেয়ার এসেছে। এবার microqatar copy লেয়ার এ ডান বাটনে ক্লিক করে এবং duplicate layer ক্লিক করুন। দেখুন microqatar copy 2 নামে আরো একটা লেয়ার তৈরি হয়েছে।


৫। microqatar লেয়ার সিলেক্ট করুন এবং Filter মেনু তে ক্লিক করে Noise এর add noise এ ক্লিক করুন। লেয়ারটি রাস্টারাইজ করার জন্য OK বাটনে ক্লিক করুন।

Amount 45 , Uniform এবং Monochromatic সিলেক্ট করে ok বাটনে ক্লিক করুন।

একই নিয়মে microqatar copy লেয়ারটি কে সিলেক্ট করে amount 60 এবং Microqatar copy 2 লেয়ারটি Noise amount 75 নির্ধারন করুন।

৬। এবার microqatar লেয়ারটি সিলেক্ট করুন এবং layer মেনু হতে Layer style এর blending Options এ ক্লিক করুন।


এবার drop shadow , Bevel and Emboss এবং Stroke এর চেক বক্স এ ক্লিক করে এগুলো এনাবল করে দিন এবং কোন পরিবর্তন করতে চাইলে তা করে OK বাটনে ক্লিক করুন।

৭। microqatar লেয়ারটি উপর ডান বাটনে ক্লিক করে Copy Layer Style এ ক্লিক করুন। এখন microqatar copy লেয়ারটির উপর ডান বাটনে ক্লিক করে Paste Layer Style এ ক্লিক করুন, পুনঃরায় microqatar copy 2 লেয়ারটির উপর ডান বাটনে ক্লিক করে Paste Layer Style এ ক্লিক করুন।

৮। টুলস বক্স এর Edit in Image ready বাটনে ক্লিক করুন। ইমেজ রেডি চালু হবে।


ইমেজ রেডির animation window প্রর্দশিত করে নিন ( না করা থাকলে window মেনু হতে animation এ ক্লিক করুন )।


এবার animation window এর বামে অবস্থিত বাটনে ক্লিক করে new Frame এ ক্লিক করুন এবং কাজটি পুনঃবায় আরেকবার করুন। এতে করে নতুন দুটি ফ্রেম animation window তে যুক্ত হয়ে মোট ৩টি frame প্রর্দশিত হবে।

৯। animation window এর ১ নং ফ্রেমটি তে ক্লিক করে layer window এর microqatar copy এবং microqatar copy 2 এর বাম পাশে চোখ চিহ্নিত( ভিজিবল) বাটনে ক্লিক করে চোখ চিহ্ন তুলে দিন।

part9

এবার Animation window এর ২ ন১ ফ্রেমটি সিলেক্ট করে Layer window হতে microqatar এবং microqatar copy 2 লেয়ার এর চোখদুটি তুলে দিন।

আবার animation window এর ৩ নং ফ্রেমটি সিলেক্ট করে Layer Window হতে microqatar এবং microqatar copy লেয়ার এর চোখ দুটি উঠিয়ে দিন।

ব্যাপারটা হল এই রকম এক নম্বর ফ্রেম এর জন্য microqatar layer visibility অন থাকবে অন্যদুটির অফ, একই ভাবে ২ এর জন্য microqatar copy এবং ৩ এর জন্য microqatar copy 2 layer টি অন থাকবে এবং উক্ত ফ্রেমের তখন অন্যগুলি লেয়ার অফ থাকবে। এটাই হল ইমেজরেডি দিয়ে এ্যানিমেশন তৈরির মূল নীতি।

এবার animation window এর Play বাটনে ক্লিক করে দেখুন । দেখা শেষে Stop বাটনে ক্লিক করুন।

১০। ফাইনাল আউটপুট পাওয়ার জন্য File মেনু হতে save Optimized ক্লিক করুন। যে কোন একটি নাম টাইপ করে Save বাটনে ক্লিক করুন।


কাজ শেষে ইমেজ রেডি এবং ফটোশপ বন্ধ করুন এবং আপনার তৈরি করা Glitter Animation এর Gif ফাইলটি অপেন করে দেখুন।

animation

Ads